General Knowledge
Update-2024
- অ্যালুমিনিয়ামের প্রধান আকরিক হল- বক্সাইট (AL, O,, 2H, O)।
- ম্যাগনেশিয়াম-এর প্রধান আকরিক হল- ম্যাগনেসাইট (MgCO3)।
- আত্মঘাতী থলি বলা হয় যে কোশীয় অঙ্গানুকে— লাইসোজোম।
- কোশের শক্তিঘর হিসেবে পরিচিত— 'মাইটোকনড্রিয়া।
- মাদ্রাজ হাইকোর্টের নাম বদলে হতে চলেছে— তামিলনাড়ু হাইকোর্ট।
- সম্প্রতি ‘সচেত’ নামক ওয়েব পোর্টাল চালু করল— রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া।
- 'Anything But Khamosh' যাঁর জীবনী গ্রন্থ তিনি হলেন— শত্রুঘ্ন সিনহা।
- তে মৃচ্ছকটিকম-এর লেখক হলেন— শূদ্রক।
- কোনো বদ্ধপাত্রে গ্যাস থাকলে গ্যাসীয় অণুগুলি যে ধাক্কার মাধ্যমে গতিশক্তি বজায় রাখে তাকে বলে- Elastic Collision।
- ‘চৈতন্য চরিতামৃত' গ্রন্থটির লেখক— কৃষ্ণরাজ কবিদাস।
- পলাশির যুদ্ধ কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা – নবীনচন্দ্র সেন। .
- ইতিহাসের জনক বলা হয়- গ্রিক পণ্ডিত হেরোডোটাসকে।
- বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থগুলি হল- ত্রিপিটক ও জাতক ।
- জৈন ধর্মগ্রন্থগুলি হল— কল্পসূত্র, দ্বাদশ অঙ্গ, পরিশিষ্ট পার্বণ।
- হিউয়েন সাঙ ভারতে এসেছিলেন— হর্ষবর্ধনের আমলে।
- পাকিস্তানের বালুচিস্তানে মেহরগড় সভ্যতা আবিষ্কৃত হয়েছিল- 1974 সালে।
- হরপ্পাবাসীদের প্রধান উপাস্য দেবতা ছিল- পশুপতি বা শিব।
- হরপ্পার অধিবাসীরা যে ধাতুর ব্যবহার জানত না - লোহার
- নানারকম রহস্যজনক বিদ্যা (মারণ, বশীকরণ) প্রভৃতির উল্লেখ পাওয়া যায়— অথর্ব বেদে।
- ক্লোরিন প্রকৃতিতে যে ভাবে থাকে তা হল – গ্যাসীয় অবস্থায়।
- আয়োডিন প্রকৃতিতে থাকে— কঠিন অবস্থায় ।
- ভিটামিন ‘B,’-এর রাসায়নিক নাম হল- রাইবোফ্ল্যাভিন।
- রক্তে RBC বেড়ে গেলে যা হয়- পলিসাইথিমিয়া।
- তুলুভ বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা ছিলেন— কৃষ্ণদেব রায়।
- কোন্ গুপ্ত রাজা ‘বিক্রমাদিত্য' ও ‘শকারি' উপাধি ধারণ করেছিলেন— দ্বিতীয় চন্দ্ৰগুপ্ত৷
- মহেন্দ্ৰাদিত্য উপাধি ধারণ করেছিলেন কোন্ গুপ্ত সম্রাট — কুমারগুপ্ত।
- গুপ্ত সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা হলেন— শ্ৰীগুপ্ত।
- ভারতের নেপোলিয়ান বলা হয়- সমুদ্রগুপ্তকে।
- এলাহাবাদ প্রশস্তির রচয়িতা হলেন- সমুদ্রগুপ্তের সভাকবি হরিসেন।
- যে কপাটিকা বন্ধের ফলে DUP ধ্বনি উৎপন্ন হয় তা হল- সেমিলিউনার কপাটিকা
- নাড়িস্পন্দন নির্ণয় করা হয়— ধমনির সাহায্যে।
- স্বাভাবিক সিস্টোল ও ডায়াস্টোলিক চাপের অন্তরফল হল- 40 mm Hgl
- দেহে রক্তচাপ বেড়ে যাওয়াকে বলে— হাইপারটেনশন।
- নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে উঠেছিল— গুপ্ত সাম্রাজ্যকালে।
- হর্ষবর্ধনের রাজত্বকালে নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ ছিলেন- শীলভদ্ৰ।
- আন্তর্জাতিক পদ্ধতি অনুযায়ী নিউট্রাল তারের রঙিন সংকেত লিপি হল- হালকা নীল রং।
- কৃষ্ণদেব রায়ের রাজসভায় আটজন বিশেষ পণ্ডিতকে বলা হত- অষ্টদিগ্গজ।
- কৃষ্ণদেব রায়ের প্রধান সভাকবি ছিলেন— পোদ্দন।
- আলাই দরওয়াজা নির্মাণ করেছিলেন— আলাউদ্দিন খলজি।
- শিখদের ধর্মগ্রন্থের নাম হল – গ্রন্থসাহেব। মোঙ্গল শব্দের অর্থ হল— নির্ভিক।
- 1 অশ্ব ক্ষমতা (Horse Power ) = কত ওয়াট 746 ওয়াট
- গাড়িতে ভিউ ফাইন্ডার হিসাবে কোন্ লেন্স ব্যবহৃত হয়- উত্তল লেন্স।
- পশ্চিমবঙ্গের তুরগা জলবিদ্যুৎ প্রকল্প তৈরি হতে চলেছে— পুরুলিয়ায়।
- ভিটামিন 'E'-এর রাসায়নিক নাম- টোকোফেরল।
- 'বাংলার অক্সফোর্ড' বলা হয়— নদিয়া জেলাকে।
- সম্প্রতি যে ক্রিকেট স্টেডিয়াম আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজনের স্বীকৃতি পেল শহীদ বিজয় সিং পথিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, গ্রেটার নয়ডা।
- মোগল সম্রাট বাবরের আসল নাম জহিরউদ্দিন মহম্মদ বাবর।
- শের শাহ নির্মিত রৌপ্য মুদ্রার নাম হল — দাম।
- ভিটামিন 'A'-এর রাসায়নিক নাম হল - রেটিনল।
- ভিটামিন 'D'-এর রাসায়নিক নাম হল- ক্যালসিফেরল।
- ঔরঙ্গজেবের কঠোর ধর্মনীতির জন্য তাঁকে বলা হয়— জিন্দাপীর।
- শাহজাহান সিংহাসনে আরোহন করেছিলেন- 1627 খ্রিস্টাব্দে।
- পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম ফুলের নাম— ওলফিয়া।
- বায়ুর গতিবেগ মাপার যন্ত্রের নাম— অ্যানিমোমিটার।
- সারাবতী বিদ্যুৎ প্রকল্প অবস্থিত— কর্ণাটকে।
- বন্দিনী ছবির পরিচালক হলেন— বিমল রায়।
- Long Walk to Freedom'-এর লেখক হলেন— নেলসন মেন্ডেলা।
- জলের চেয়ে হালকা দুটি ধাতু হল- সোডিয়াম ও পটাশিয়াম।
- কোন্ বিজ্ঞানী পদার্থে নাম প্রকাশের জন্য সহজ ও বিজ্ঞানসম্মত প্রণালী আবিষ্কার করেন- জ্যাকব বার্জেলিয়াস (সুইডেন)।
- নিষ্ক্রিয় গ্যাসগুলির যোজ্যতা কত হয়- শূন্য (0)
- মুর্শিদকুলি খাঁ-এর নামানুসারে মুক্সাবাদের নতুন নাম হয় মুর্শিদাবাদ।
- ভিতর থেকে বাইরের দিকে মেনিনজেস (মস্তিষ্কের আবরক ঝিল্লি) পরস্পর থাকে— পায়া ম্যাটার অ্যারাকনয়েড
- সাব-অ্যারাকনয়েড স্পেস অবস্থিত পায়া ম্যাটারের ওপরে। পায়া ম্যাটার ও অ্যারাকনয়েড মধ্যের স্পেস হল — সাৰ অ্যারাকনয়েড স্পেস।
- মেডালা অবলংগাটা আবৃত করে— চতুর্থ ভেন্ট্রিকল।
- ‘সাচ্চা বাদশাহ' উপাধি ধারণ করেছিলেন— শিখগুরু হরগোবিন্দ।
- 1757 খ্রিস্টাব্দের 9 ফেব্রুয়ারি ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ও সিরাজ-উদ-দৌলার মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছিল- আলিনগরের সন্ধি। বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব ছিলেন— সিরাজ-উদ-দৌলা।
- মিরকাশিম তাঁর রাজধানী মুর্শিদাবাদ থেকে স্থানান্তরিত করেছিলেন— মুঙ্গেরে।
- দীপা কর্মকার যে খেলার সঙ্গে যুক্ত— জিমন্যাস্টিক্স।
- এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক-এর সভাপতি হলেন— তাকোহিকো নাকাও।
- কোশের আবিষ্কর্তা হলেন— রবার্ট হুক।
- ইংরেজরা সর্বপ্রথম ভারতে বাণিজ্য কুঠি স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছিল- 1608 খ্রিস্টাব্দে।
- 1608 খ্রিস্টাব্দে ইংল্যান্ডের রাজা প্রথম জেমস'-এর সুপারিশ নিয়ে মোগল সম্রাট জাহাঙ্গীরের রাজদরবারে এসেছিলেন-
- ক্যাপ্টেন হকিন্স।
- যে যে কঠিন পদার্থ তাপ পেয়ে তরল না হয়ে সরাসরি বাষ্পে পরিণত হয় তা হল- কর্পূর, আয়োডিন, ন্যাপথলিন।
- ভারত সরকারের যে মন্ত্রক সম্প্রতি ‘বিদ্যাঞ্জলি মোবাইল অ্যাপ' চালু করল— মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক।
- দুটি মহাদেশকে সংযোগকারী সাগরের উপর দিয়ে বিশ্বের প্রথম সেতু তৈরি হতে চলেছে— লোহিত সাগর।
- 1853 খ্রিস্টাব্দে যাঁর আমলে ভারতে প্রথম রেলপথ স্থাপিত হয়েছিল তিনি হলেন— লর্ড ডালহৌসি।
- 1857 সালে মহাবিদ্রোহের সময় ভারতের গভর্নর জেনারেল ছিলেন— লর্ড ক্যানিং।
- ব্রিটিশ ভারতের শেষ গভর্নর জেনারেল এবং ং প্রথম ভাইসরয় ছিলেন— লর্ড ক্যানিং ।
- ভারতে প্রথম রেলওয়ে বোর্ড গঠিত হয়েছিল — 1905 খ্রিস্টাব্দে।
- লাফিং গ্যাসের রাসায়নিক নাম নাইট্রাস অক্সাইড।
- প্রেসার কুকারে রান্না তাড়াতাড়ি হওয়ার কারণ— উচ্চচাপে তরলের স্ফুটনাঙ্ক বৃদ্ধি।
- 1922 সালে সিন্ধু সভ্যতা আবিষ্কার করেছিলেন— রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়।
- মহেঞ্জোদড়ো কথার অর্থ হল- মৃতের স্তূপ।
- ত হরপ্পা সভ্যতা হল- তাম্র-প্রস্তর যুগের সভ্যতা।
- হরপ্পা সভ্যতা বিভিন্ন প্রাণীদের মধ্যে যার ব্যবহার হরপ্পাবাসীদের জানা ছিল না- ঘোড়ার ।
- আকাশে মেঘ থাকলে গরম বেশি লাগে কারণ— মেঘ ভূ-পৃষ্ঠের তাপ বিকিরণে বাধা দেয় বলে।
- এ পৃথিবীর কেন্দ্রস্থলে বস্তুর ওজন— শূন্য ।
- পাহাড়ে ওঠা কষ্টকর কারণ— অভিকর্ষজ বলের বিপরীতে কাজ করার জন্য।
- বায়ুমণ্ডলের ওজনস্তর ধ্বংসের জন্য দায়ী — ক্লোরোফ্লুরোকার্বন।
- বিদ্যুৎকে কাজে লাগানোর জন্য যার অবদান সবচেয়ে বেশি তিনি হলেন- বিজ্ঞানী ভোল্ট।
- আর্যদের সামাজিক জীবনের এক উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল— চতুরাশ্রম।
- বৈদিক সভ্যতা হল- গ্রামকেন্দ্রিক সভ্যতা।
- মহাবীর জৈনের পূর্বে তীর্থঙ্করের সংখ্যা হল - 23 জন।
- প্রথম জৈন তীর্থঙ্করের নাম- ঋষভদেব বা আদিনাথ
- ত সর্বশেষ তীর্থঙ্কর হল- মহাবীর।
- 23তম তীর্থঙ্কর হলেন- পার্শ্বনাথ।
- দিব্যজ্ঞান লাভের পর মুহাবীরের নাম কী হয়েছিল— জিতেন্দ্রীয়।
- মহাবীর 72 বছর বয়সে কোথায় দেহত্যাগ করেছিলেন- মগধের অন্তর্গত পাবানগরে।
- হর্ষঙ্ক বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন- বিম্বিসার
- 'মেঘে ঢাকা তারা' চলচ্চিত্রের পরিচালক— ঋত্বিক ঘটক। .
- পৃথিবীতে ইউরেনিয়ামের সর্বোচ্চ ভাণ্ডার আছে—; কানাডায়।
- কলকাতা প্রতিষ্ঠিত হয়— 1690 খ্রিস্টাব্দে।
- ত সর্দার সরোবর প্রকল্প অবস্থিত – নর্মদা নদীর উপর।
- গৌতম বুদ্ধ বোধিসত্ব বা দিব্যজ্ঞান লাভ করেছিলেন— বুদ্ধগয়ার কাছে উরুবিল্ব নামক স্থানে।
- বৌদ্ধধর্মের তিনটি প্রধান স্তম্ভ হল- বুদ্ধ, ধর্ম ও সংঘ।
- গৌতম বুদ্ধের মহাপরিনির্বাণ ঘটেছিল— গোরখপুর জেলার কুশীনগরে।
- মহাকাশ্যপের নেতৃত্বে প্রথম বৌদ্ধ সংগীতি অনুষ্ঠিত হয়েছিল— রাজগৃহে।
- বিশ্ব পর্যটন দিবস হিসাবে পালিত হয়— 27 সেপ্টেম্বর।
- পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা কার্যকর করার জন্য যার অনুমতি প্রয়োজন হয়— জাতীয় উন্নয়ন পরিষদ।
- শকারি উপাধি গ্রহণ করেছিলেন— দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত।
- সমুদ্রের বধূ বলা হয়- গ্রেট ব্রিটেন-কে।
- ধননন্দের রাজত্বকালে ভারত আক্রমণ করেছিল— গ্রিকবীর আলেকজান্ডার।
- অমিত্রাঘাত (শত্রুনিধনকারী) উপাধি গ্রহণ করেছিলেন- বিন্দুসার।
- চাণক্য বা কৌটিল্যের অপর নাম হল- বিষ্ণুগুপ্ত।
- কলিঙ্গ যুদ্ধের পর অশোক কোন্ বৌদ্ধ ভিক্ষুর কাছে বৌদ্ধধর্মে দীক্ষিত হয়েছিল— উপগুপ্ত। '
- 1838 খ্রিস্টাব্দে প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন- * জমিদার সমিতি।
- 1843 সালে ভারতীয় জনগণের অবস্থা ইংল্যান্ডে প্রচার করে সহানুভুতি লাভের জন্য 'বেঙ্গল ব্রিটিশ ইন্ডিয়া সোসাইটি' প্রতিষ্ঠা করেন- থম্পসন।
- মহাকাশে প্রথম মহিলা মহাকাশচারী— ভ্যালেন্তিনা তেরেস্কোভা ।
- বায়ুর চাপ ও গ্যাসের চাপ বোঝা যায় ব্যারোমিটার যন্ত্রের কি পরিবর্তন দেখে— উচ্চতার পরিবর্তন।
- যে গ্যাস PV = RT সূত্র মেনে চলে তাকে বলে- আদর্শ গ্যাস ।
- শীতকালের তুলনায় গরমকালে শব্দে বায়ুর বেগ বেশি না কম— | বেশি।
- গুরুমস্তিষ্কের দুটি গোলার্ধে অবস্থিত ভেন্ট্রিকল দুটি যার সঙ্গে সংযোগ রক্ষা করে— ফোরামেন অফ মনরো।
- সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড/মস্তিষ্ক-সুষুম্না রস থাকে— অ্যারাকনয়েড এবং পায়া ম্যাটারের মধ্যে।
- সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইড তৈরি হয়— করোয়েড প্লেক্সাস দিয়ে।
- সিলভিয়াস নালির অন্য নাম হল – আইটার।
- গুরুমস্তিষ্কের দুটি গোলার্ধ সংযুক্তকারী স্নায়ুযুক্তকারী স্নায়ুতন্ত্র গুচ্ছ হল— করপাস ক্যালোসাম ।
- পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে বস্তুর ভার বা ওজন বিভিন্ন হয় যে কারণে— অভিকর্ষজ ত্বরণের মান ৷
- লঘুমস্তিষ্কের প্রধান কাজ হল – ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করা।
- ফটো ইলেকট্রিক কোশে আলো ফেললে কি পরিবর্তন লক্ষ করা যায়- আলোক শক্তি তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তরিত হয়। মহারাষ্ট্রে গণপতি ও শিবাজী উৎসব প্রবর্তন করেছিলেন— বাল গঙ্গাধর তিলক।
- আলোক রশ্মি বা এক্স রশ্মির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য মাপতে ব্যবহৃত হয় কোন একক- অ্যাংস্ট্রম (1A° = 10 সেন্টিমিটার বা 10-10 মিটার)। 4°C উষ্ণতায় এক মিলিলিটার বিশুদ্ধ জলের ভর হল- এক গ্রাম।
- গুরুমস্তিষ্কের যে লোবে দর্শন অঞ্চল থাকে সেটি হল— অক্সিপিটাল লোব৷
- ঘ্রাণ অনুভূতির কেন্দ্র হল— অলফ্যাক্টরি লোব
- শ্রবণ কাজ গুরুমস্তিষ্কে যে অংশ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, সেটি হল- টেম্পোরাল লোব ।
- হাইপোথ্যালামাস হল – তৃষ্ণা, ক্ষুধা, ঘুম-সাহায্যকারী ও দেহতাপ নিয়ন্ত্রণকারী কেন্দ্র।
- 277K উষ্ণতায় 1 কিলোগ্রাম বিশুদ্ধ জলের আয়তন হয়- 1 লিটার।
- একটি মাছ ও একটি সরীসৃপের জীবন্ত জীবাশ্মের উদাহরণ হল- সিলাকান্থ (মাছ) এবং স্ফেনোডন (সরীসৃপ)।
- 1777 খ্রিস্টাব্দে বাংলায় সর্বপ্রথম নীলচাষ শুরু করেছিলেন— লুইবন্নো নামক এক ফরাসি।
- হিন্দু প্যাট্রিয়ট পত্রিকায় সম্পাদক ছিলেন– হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়। ← ইয়ং ইন্ডিয়া’ ও ‘ইংল্যান্ডস টু ইন্ডিয়া' গ্রন্থের রচয়িতা হলেন— লালা লাজপত রায়।
- সুষুম্নাকাণ্ডের শেষ কোণাকৃতি অংশটিকে বলে— কোনাস টারমিনেলি/কোনাস মেডুলারিস।
- হৃৎপিণ্ডের বাম অলিন্দ ও নিলয়ের সংযোগস্থলে দু’পাল্লাযুক্ত যে ভাল্ভ বা কপাটিকা থাকে তাকে বলে— মাইট্রাল ভাল্ভ।
- সাইন্যাপসের মধ্যে দিয়ে স্নায়ু আবেগের পরিবহণকালে যে রাসায়নিক পদার্থটি মুক্ত হয়, সেটি হল— অ্যাসিটাইল কোলিন।
- প্যারাসিমপ্যাথেটিক স্নায়ুর প্রান্ত থেকে নিঃসৃত হয়— অ্যাসিটাইল কোলিন
- প্রতিবর্ত চাপ যা যা দিয়ে গঠিত সেগুলি হল— গ্রাহক → সুষুম্নাকাণ্ড → পেশি।
- বসন্তকালীন বিষুব বা মহাবিষুব বলা হয়— 21 মাৰ্চ-কে।
- কর্কট সংক্রান্তি বলা হয়- 21 জুন-কে।
- মকর সংক্রান্তি বলা হয়- 22 ডিসেম্বর-কে।
- ত‘শের-ই-পাঞ্জাব' নামে পরিচিত ছিলেন- লালা লাজপত রায়।
- 1897 খ্রিস্টাব্দের কংগ্রেসের অমরাবতী অধিবেশনকে ‘তিন দিনের তামাশা' বলে মন্তব্য করেছিলেন— অশ্বিনী কুমার দত্ত।
- ভারতবাসীর কাছে রাষ্ট্রগুরু নামে পরিচিত ছিলেন— সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়।
- ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের জনক বলা হয়— অ্যালান অক্টোভিয়ান হিউমকে।
- ‘ইতিহাস' নামক মোবাইল অ্যাপ চালু করে— ইনফোসিস ।
- পশ্চিমবঙ্গের যে শহর ভারতের প্রথম ‘গ্রিন সিটি' হতে চলেছে সেটি হচ্ছে— নিউটাউন।
- ইংরেজ ও মারাঠাদের মধ্যে সলবাইয়ের সন্ধি স্বাক্ষরিত হয়েছিল— 1782 খ্রিস্টাব্দে।
- কাগজ ও বস্ত্রশিল্পে বিরঞ্জক হিসেবে ব্যবহৃত হয়— ব্লিচিং পাউডার।
- প্রচলিত রীতি অনুযায়ী আর্থ তারের রঙিন সংকেত লিপি হল— সবুজ রং।
- প্রচলিত রীতি অনুযায়ী লাইভ তারের রঙিন সংকেত লিপি হল লাল রং।
- চাঁদে শব্দ করলে শোনা যায় না কারণ— চাঁদে বাতাস নেই বলে। ত শূন্য ঘরে শব্দ জোরে হয় কারণ— শূন্য ঘরে শব্দের শোষণ ক্ষমতা কম বলে।
- সমুদ্রের গভীরতা পরিমাপ করা হয়— প্রতিধ্বনি দিয়ে।
- প্রচলিত রীতি অনুযায়ী নিউট্রাল তারের রঙিন সংকেত লিপি কম্পাঙ্ক বাড়লে শব্দের তীক্ষ্ণতা বাড়ে। হল- কালো রং।
- বাইকাসপিড কপাটিকা যুক্ত রাখে— বাম অলিন্দ ও বাম নিলয়।
- স্তন্যপায়ী প্রাণীর হৃৎপিণ্ডের ডান অলিন্দ থেকে যে কপাটিকার ঠেলে রক্ত ডান নিলয়ে যায়— ট্রাইকাসপিড।
- পারকিনজি তন্তুগুলির উপস্থিতি দেখা যায়- নিলয়ে।
- সকলোত্তরপথনাথ উপাধি ধারণ করেছিলেন— দ্বিতীয় পুলকেশী।
- প্রতিহার বংশের প্রথম উল্লেখযোগ্য রাজা ছিলেন- প্রথম নাগভট্ট।
- প্রতিহার বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা ছিলেন— মিহিরভোজ।
- সেন বংশের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন— হেমন্ত সেন।
- দেহের বামদিকে হৃৎস্পন্দন অনুভূত হয় কারণ— হৃৎপিণ্ডের নিলয় বামদিকে থাকে।
- গড় হার্দ-উৎপাদ-এর পরিমাণ হল – 5.3 লিটার/মিটার।
- হৃদস্পন্দনের উপর প্যারাসিমপ্যাথেটিক স্নায়ুর প্রভাব হল— হৃদস্পন্দনের হার কমায়।
- বিক্রমশীলা মহাবিহারের অধ্যক্ষ ছিলেন— অতীশ দীপঙ্কর।
- চালুক্য বংশের সর্বশ্রেষ্ঠ সম্রাট ছিলেন— দ্বিতীয় পুলকেশী।
- চীনা পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ কাকে দক্ষিণ ভারতের শ্রেষ্ঠ রাজা হিসাবে অভিহিত করেছিলেন— দ্বিতীয় পুলকেশী।
- রাষ্ট্রকূট বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন— দস্তিদুর্গ।
- রাজেন্দ্র চোল যে উপাধি ধারণ করেছিলেন— গঙ্গাইকোণ্ড ও উত্তম চোল।
- বিদ্যুৎ চমকাবার কিছুক্ষণ পরে শব্দ শোনা যায় কারণ— আলোর গতি শব্দের গতির চেয়ে বেশি।
- আকাশ নীল দেখায় কারণ— নীল আলো বিক্ষেপণ অপেক্ষাকৃত বেশি।
- তিনটি মুখ্য রং হল— লাল, নীল, সবুজ।
- যে শাসক বাগদাদের খলিফার কাছ থেকে সুলতান-ই-আজম উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন— ইলতুৎমিস।
- যে শাসকের রাজত্বকালে রৌপ্যমুদ্রা ‘তঙ্কা’ ও তাম্রমুদ্রা ‘জিতল’ প্রচলন ছিল সে শাসকের নাম- ইলতুৎমিস।
- পৃথিবীর দীর্ঘতম খাল— চীনের গ্র্যান্ড ক্যানেল ।
- ভারতে বর্তমানে ট্রাম পরিষেবা চালু আছে— কলকাতায়।
- ইউক্রেনের প্রধান নদী হল— নীপার।
- ও ক্রোফেসিমার উপাদানগুলি যথাক্রমে— ক্রোমিয়াম, লোহা, সিলিকন, ম্যাগনেশিয়াম।
- গিয়াসউদ্দিন বলবনের আসল নাম হল — উলুগ খাঁ।
- পারস্য সম্রাটদের অনুকরণে কোন্ সুলতানি সম্রাট সিজদা ও পাইবস প্রথার প্রচলন করেছিলেন— গিয়াসউদ্দিন বলবন।
- সুলতানি যুগে বাজার নিয়ন্ত্রণ আইন প্রবর্তন করেছিলেন— আলাউদ্দিন খলজি।
- দস্তা বা জিঙ্ক-এর প্রধান আকরিক হল- জিঙ্ক ব্লেন্ড (ZnS)। তামা বা কপারের প্রধান আকরিক হল- কপার পাইরাইটিস বা চালকোপাইরাইটিস (CuFeS )।
- লোহার প্রধান আকরিক হল- রেড হেমাটাইট (Fe2O3)। এমন একটি ধাতুর নাম করো, যা জলের সঙ্গে বিক্রিয়া করে না— তামা বা কপার ।
- মহাদেশীয় পাত যে শিলা দ্বারা গঠিত— গ্রানাইট।
- মহাসাগরীয় পাত যে শিলা দ্বারা গঠিত— ব্যাসল্ট।
- "ভূঅভ্যন্তরে প্রতি ৩২ মিটারে – ১° সেলসিয়াস হারে তাপামাত্রা বাড়ে।
- অ্যালুমিনিয়াম (95%), তামা (4%); ম্যাগনেশিয়াম (0.5%), ম্যাঙ্গানিজ (0.5%) এই চারটি ধাতুর মিশ্রণে উৎপন্ন একটি সংকর ধাতুর নাম হল— ডুরালুমিন।
- দৃশ্যমান বর্ণালির ক্ষুদ্রতম তরঙ্গ দৈর্ঘ্য যে আলোর তা হল- লাল।
- লক্ষণ সেনের সভাপণ্ডিত ছিলেন- হলায়ুধ।
- গুপ্তযুগের শ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক ছিলেন- আর্যভট্ট ও বরাহমিহির।
- কোনারকের সূর্যমন্দির নির্মাণ করেছিলেন— রাজা নরসিংহ বর্মণ।
- রাষ্ট্রকূটরাজ অমোঘবর্ষ রচিত গ্রন্থ হল- রত্নমালিকা।
- দাস বংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন— কুতুবুদ্দিন আইবক।
- দাস বংশের প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন— ইলতুৎমিস।
- দাগ ও হুলিয়া প্রথার প্রবর্তন করেছিলেন— আলাউদ্দিন খলজি।
- মহম্মদ বিন তুঘলকের পূর্ব নাম ছিল— জুনা খাঁ ।
- 1326 খ্রিস্টাব্দে মহম্মদ বিন তুঘলক দিল্লি থেকে রাজধানী স্থানান্তর করেছিলেন— দৌলতাবাদে।
- পাণ্ডুয়ায় আদিনা মসজিদ নির্মাণ করেন— সিকান্দর শাহ। বিজয়নগর সাম্রাজ্যের সঙ্গম বংশের শ্রেষ্ঠ রাজা ছিলেন— দ্বিতীয় দেবরায়।
- শব্দের গতি যে মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি তা হল – কঠিন মাধ্যম।
- ‘সমস্ত শিলার জনক' বলা হয়— আগ্নেয় শিলাকে।
- ইন্ডিপেন্ডেন্ট দলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মহম্মদ আলি জিন্নাহ।
- 1922 সালে গঠিত স্বরাজ পার্টির প্রথম সভাপতি ছিলেন- চিত্তরঞ্জন দাশ।
- 1919 সালের 13 এপ্রিল জালিয়ানাওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে নাইট উপাধি ত্যাগ করেছিলেন- বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
- কংগ্রেস ও মুসলিম লিগের মধ্যে লক্ষ্ণৌ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল- 1916 সালে।
- 1915 সালে জাপানে পালানোর সময় রাসবিহারি বসু যে ছদ্মনাম পয়েছিলেন- পি এন ঠাকুর।
- 1911 সালে কার রাজত্বকালে ভারতের রাজধানী কলকাতা থেকে দিল্লিতে স্থানান্তরিত করা হয়- লর্ড হার্ডিঞ্জ।
- সন্তোষ ট্রফি যে খেলার সঙ্গে যুক্ত — ফুটবল।
- দক্ষিণ ভারতের ধরণীকোটা— সাতবাহনদের রাজধানী ছিল।
- শক'রা ভারতে এসেছিল— বোলান গিরিপথের মধ্য দিয়ে।
- কোন্ ইংরেজকে হত্যার অভিযোগে ক্ষুদিরাম ও প্রফুল্ল চাকিকে নিযুক্ত করা হয়েছিল- কিংসফোর্ড।
- 1885 সালের 28 ডিসেম্বর কার সভাপতিত্বে জাতীয় কংগ্রেসের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়েছিল— উমেশচন্দ্র ব্যানার্জি।
- সালে।
- 1784 সালে এশিয়াটিক সোসাইটি প্রতিষ্ঠা করেন- স্যার উইলিয়াম জোন্স।
- গ্রীষ্মকালে যে ধরনের কাপড় পরিধান করা ভালো তা হল- সাদা।
- শীতকালে কালো কাপড় পরিধান করা ভালো কারণ— কালো কাপড় তাপ শোষণ করে বলে।
- রেল লাইনে দুটি পাতের মাঝে ফাঁক রাখা হয় কারণ— তাপ বৃদ্ধির ফলে প্রসারিত হয়ে যেন বেঁকে না যায়।
- তে শীতকালে ভেজা কাপড় তাড়াতাড়ি শুকোয় কারণ বাতাসে ...... জলীয়বাষ্প কম থাকে বলে।
- কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ স্থাপিত হয়েছিল 1835 সালে।
- বাংলার প্রথম গভর্নর জেনারেল হলেন- ওয়ারেন হেস্টিংস।
- স্বত্ববিলোপ নীতির প্রবর্তক হলেন— লর্ড ডালহৌসি।
- দশম শিখ গুরু হলেন— গুরু গোবিন্দ সিং।
- বাংলার আকবর বলা হত- হুসেন শাহকে।
- ফোর্ট উইলিয়াম দুর্গ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল- 1700 খ্রিস্টাব্দে।
- ভাস্কো-ডা-গামা কালিকট বন্দরে পৌঁছেছিলেন- 1498 সালে।
- ফতেপুর সিক্রির প্রতিষ্ঠাতা হলেন— আকবর।
- ‘কবুলিয়ত' ও 'পাট্টা' প্রথার প্রবর্তক হলেন— শের শাহ।
- শের শাহের প্রকৃত নাম হল- ফরিদ খাঁ ।
- প্রাচীন ভারতীয় ইতিহাসের উপাদানগুলি হল— সাহিত্যিক ও প্রত্নতাত্বিক।
- যে রঙের কাপে চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয়— কালো।
- তাপ যে কয়টি পদ্ধতিতে পরিবহণ হয় তা হল — ৩টি।
- সূর্য থেকে পৃথিবীতে তাপ আসে যে পদ্ধতিতে তা হল— বিকিরণ পদ্ধতি।
- ও কঠিন পদার্থের তাপ যে পদ্ধতিতে প্রবাহিত হয় পরিচলন ' পদ্ধতিতে।
- সাম্প্রদায়িক বাঁটোয়ারা নীতি চালু করেছিলেন- র্যামসে |
- বিদ্যুৎ পরিবাহকের রোধের একক হল— ওহম।
- চুম্বকের আকর্ষণ সবচেয়ে বেশি থাকে— মেরু বিন্দুতে।
- তাঁর বৃষ্টির ফোঁটা গোলাকার হওয়ার কারণ— জলের পৃষ্ঠটানের জন্য।
- ভূমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্রের নাম — সিসমোগ্রাফ।
- নাসা প্রতিষ্ঠিত হয়— ১৯৫৮ সালে।
- নাসার সদর দপ্তর অবস্থিত— মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে।
- সীমান্ত গান্ধী হিসাবে অধিক পরিচিত— খান আব্দুল গফফর খান।
- বিবাদী নামে পরিচিত- বিনয় বসু, বাদল গুপ্ত, দীনেশ গুপ্ত।
- আলিগড় আন্দোলনের প্রবক্তা হলেন --- স্যার সৈয়দ আহমেদ খান।
- ভারতে কুষাণ সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা— কুজুল কদফিসিস।
- বোম্বাই থেকে থানে ভারতে প্রথম রেলপথ চালু হয়েছিল- 1853 সালে লর্ড ডালহৌসির আমলে।
- প্রোটিন বাঁচোয়া খাদ্য বলে— শর্করাকে।
- লক্ষ্ণৌ শহরটি— গোমতী নদীর তীরে অবস্থিত।
- খাজুরাহোর মন্দির নির্মাণ করেছিলেন— চন্দেল্ল রাজারা।
- সিপাহি বিদ্রোহের প্রথম শহিদ হলেন- মঙ্গল পাণ্ডে।
- আত্মীয়সভা ও ব্রাহ্মসভার প্রতিষ্ঠাতা হলেন- রাজা রামমোহন রায়।
- বিনয় বসু, বাদল গুপ্ত, দীনেশ গুপ্তের নেতৃত্বে রাইটার্স বিল্ডিং হিন্দু কলেজ ও স্কুল বুক সোসাইটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল— 1817 .অভিযান হয়েছিল - 8 ডিসেম্বর, 1930
- মাস্টারদা সূর্য সেনের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম অস্ত্রাগার লুণ্ঠিত হয়েছিল— 18 এপ্রিল, 1930।
- ‘দিলওয়াড়া” মন্দির অবস্থিত- রাজস্থানে (মাউন্ট আবুতে)।
- N.T.P. তে 32 gm অক্সিজেনের আয়তন - 22.4 লিটার।
- তাপ ও তড়িৎ-এর সুপরিবাহী অধাতু হল – গ্রাফাইট।
- কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা দায়ী থাকে— লোকসভার কাছে।
- জাতীয় উন্নয়ন পরিষদ গঠিত হয়— 1952 সালে।
- প্রথম ভারতীয় অস্কার বিজেতা - ভানু আথাইয়া।
- দূষিত পদার্থ যা অধিবিষ রূপে দেহে প্রবেশ করে তাকে বলে- অ্যান্টিজেন।
- লেবুতে যে অ্যাসিড থাকে তা হল — সাইট্রিক অ্যাসিড।
- কফিতে যে উপাদান থাকে তা হল— ক্যাফেইন।
- আপেলে যে অ্যাসিড থাকে তা হল – ম্যালিক অ্যাসিড।
- দুধে যে অ্যাসিড থাকে তা হল- ল্যাকটিক অ্যাসিড।
- পেশিতে কী থাকায় পেশিগুলি সঙ্কুচিত হতে পারে- মাইওফ্রাইবিল।
- মানব অস্ত্ৰে ই-কোলাই কোন্ ভিটামিন সংশ্লেষ করে- ভিটামিন ‘B.
- সাইন্যাপস অঞ্চলে অবস্থিত তরলকে বলা হয়- নিউরোহিউমোর।
- সুষুম্নাকাণ্ডের সরু চুলের মতো শেষ প্রান্তকে বলা হয়- ফাইলাম টারমিনাল।
- তিনটি সরল যন্ত্রের নাম হল- আনততল, চক্র ও অক্ষদণ্ড এবং লিভার।
- ইস্পাত তৈরিতে লোহার সঙ্গে থাকে— কার্বন।
- ইস্পাতে কার্বনের শতকরা পরিমাণ হল- ০.১৫-১.৫%।
- অ্যাকোয়া রেজিয়া বা অম্লরাজ বলে- ১:৩ অনুপাতের নাইট্রিক ও হাইড্রোক্লোরিক অ্যসিড।
- অম্লরাজ যে কাজে ব্যবহৃত হয় তা হল- সোনা গলাতে।
- ভিনিগার বলে— ৪% ১০% অ্যাসিটিক অ্যাসিডের জলীয় দ্রবণকে।
- বস্তু দ্বারা গৃহীত বা বর্জিত তাপের পরিমাণ যে যন্ত্রের সাহায্যে মাপা হয়- ক্যালোরি মিটার যন্ত্র।
- তড়িৎ প্রবাহ মাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত যন্ত্র - রিওস্ট্যাট যন্ত্র।
- তরলের আপেক্ষিক গুরুত্ব মাপা হয়- হাইড্রোমিটার যন্ত্রের সাহায্যে।
- ভারতে প্রথম মে দিবস পালিত হয়েছিল- 1927 সালে বোম্বেতে।
- ভারতে নতুন সংবিধান গণপরিষদ কর্তৃক গৃহীত হয়েছিল - 26 নভেম্বর, 19491
- রেকটিফাইড স্পিরিট হল- 95% ইথাইল অ্যালকোহল 5% জল।
- বাতাসে নাইট্রোজেনের পরিমাণ হল – 78.02 শতাংশ।
- বাতাসে অক্সিজেনের পরিমাণ হল – 20.71 শতাংশ।
- কোনো পদার্থের পারমাণবিক সংখ্যা হল— পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা
- উড পেন্সিলের শিষ তৈরি হয়— গ্রাফাইটে।
- মানব দেহের সবচেয়ে ছোট অস্থিগুলি হল— মেলিয়াস ইনকাস স্টেফিস (এগুলি মধ্যকর্ণে অবস্থিত)।
- লেখার চক তৈরি হয়— ক্যালশিয়াম কার্বনেটে।
- যে ধাতু সবচেয়ে ক্ষয়প্রাপ্ত হয়— তামা ।
- গ্যালভানাইজিং হল— 'লোহার উপর দস্তার প্রলেপ।
- কোন্ হরমোনকে সংকটকালীন হরমোন বলে- অ্যাড্রিনালিন।
- হীরেকে উজ্জ্বল দেখায় কারণ- আলোর পূর্ণ আভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের জন্য।
- রক্তের শর্করা বেড়ে যাওয়ার ঘটনাকে বলে- হাইপারগ্লাইসিমিয়া।
- সিস্টোলিক ও ডায়োস্টেলিক চাপের অন্তরফলকে বলে- পালস প্রেসার।
- সিস্টোলিক ও ডায়োস্টেলিক চাপের গাণিতিক গড়কে বলে- মিন প্রেসার বা গড় চাপ।
- 'India, that is Bharat, shall be a Union of States' সংবিধানের যে ধারায় লেখা আছে— ১ নং ধারায়।
- দুন বলা হয়— মধ্য হিমালয় ও শিবালিকের মধ্যবর্তী অংশের উপত্যকা অঞ্চলকে।
- সংবিধান রচনার দায়িত্বপ্রাপ্ত ড্রাফটিং কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন- বি আর আম্বেদকর।
- মাউন্টব্যাটেন পরিকল্পনা ঘোষিত হয়েছিল- 1947 সালের জুন মাসে।
- মুসলিম লিগ পাকিস্তান গঠনের দাবির প্রস্তাব গ্রহণ করেছিল- লাহোর অধিবেশনে ( 1940 ) ।
- দুধের ঘনত্ব যে যন্ত্রের সাহায্যে মাপা হয়— ল্যাকটোমিটার। টেলিভিশন আবিষ্কার করেন— জন এল বেয়ার্ড।
- রেলওয়ে ইঞ্জিন আবিষ্কার করেন- 1825 সালে জর্জ স্টিফেনসন।
- বাষ্প ইঞ্জিন আবিষ্কার করেন— জেমস ওয়াট।
- আধুনিক কম্পিউটার আবিষ্কার করেন --- চার্লস ব্যাবেজ। .
- সুভাষচন্দ্র বসু 1943 সালে আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন করেছিলেন- সিঙ্গাপুরে।
- দ্বিজাতি তত্ত্বের ধারণার রূপকার হলেন- মহম্মদ আলি জিন্নাহ।
- সুভাষচন্দ্র বসু ফরওয়ার্ড ব্লক গঠন করেন- 1939 সালে।
- লালা লাজপত রায়ের সভাপতিত্বে অল ইন্ডিয়া ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেস (AITUC) তৈরি হয়েছিল— 1920 সালে।
- দু'টি প্রাকৃতিক তেজস্ক্রিয় মৌল হল- রেডিয়াম, ইউরেনিয়াম।
- তেজস্ক্রিয়ার SI একক হল— বেকারেল।
- ডায়োড ভালবের আবিষ্কারক হলেন- স্যার জন ফ্লেমিং।
- নিউক্লীয় বিভাজন বিক্রিয়ার আবিষ্কারক হলেন- হান ও স্ট্র্যাসম্যান।
- কোন্ কম্পাঙ্কের শব্দ আমরা শুনতে পাই - 20-20,000 / সেকেন্ড।
- প্রতিসরণের দ্বিতীয় সূত্রটি অন্য যে নামে পরিচিত— স্নেলের সূত্র।
- একটি তরল ধাতু ও তরল অধাতুর নাম হল- যথাক্রমে পারদ ও ব্রোমিন।
- মুসলিম লিগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল- 1906 সালে, ঢাকায়
- শুষ্ক কোষে তড়িতচালক শক্তি— 1.5 ভোল্ট।